Wellcome to National Portal
Main Comtent Skiped

জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর, রংপুর এর তথ্য বাতায়নে আপনাকে  স্বাগতম। একটি সুস্থ, সবল, বুদ্ধিদীপ্ত মেধাবী ও স্মার্ট জাতি গঠনের জন্য নিরাপদ, পর্যাপ্ত এবং মানসম্মত প্রাণিজপুষ্টি  সরবরাহের লক্ষ্যে  আপনার গবাদিপশু এবং হাঁস-মুরগিকে নিয়মিত টিকা দিন এবং কৃমিনাশক ঔষধ প্রয়োগ করুন।


Our achievments

সাম্প্রতিক অর্জন (২০২০-২১, ২০২১-২২ ও ২০২২-২৩অর্থবছরে):

সাম্প্রতিক বছরসমূহের (৩ বছর) প্রধান অর্জনসমূহ:

কৃষি নির্ভর বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রায় প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। দেশের প্রাণিজ আমিষের চাহিদা পূরণের ক্ষেত্রে গবাদিপশু, হাঁস-মুরগি ও দুধ উৎপাদন বৃদ্ধিসহ সংরক্ষণ, রোগ নিয়ন্ত্রণ জাত উন্নয়নে এখাতে রয়েছে অভাবনীয় সাফল্য। এ ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি বাংলাদেশ মাংস ও ডিম উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছে। এলডিসি পর্যায়ে উত্তরনের প্রেক্ষাপটে এবং ক্রমবর্ধিষ্ণু জনসংখ্যার প্রাণীজ আমিষের (দুধ, ডিম ও মাংস) চাহিদা মেটাতে উৎপাদন ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে বিদ্যমান প্রাণিসম্পদের সংরক্ষণ, সম্প্রসারণ ও জাত উন্নয়ন ক্ষেত্রে রংপুর বিভাগে অভাবনীয় অগ্রগতি সাধিত হয়েছে। সাম্প্রতিক অর্থবছরসমূহে (২০২০-২১, ২০২১-২২ ও ২০২২-২৩) গবাদিপশুর জাত উন্নয়নে যথাক্রমে ১.১৫৭, ১.১৬৪ ও ১.৪০  লক্ষ প্রজননক্ষম গাভী/ বকনাকে কৃত্রিম প্রজননের আওতায় আনা হয়েছে। উৎপাদিত সংকর জাতের বাছুরের সংখ্যা যথাক্রমে ০.৪৯৪, ০.৪৮০ ও ০.৫১ ।  বিদ্যমান প্রাণিসম্পদের সংরক্ষণ ও সম্প্রসারণে যথাক্রমে ০.৬১, ০.৬১ ও ০.৭১ কোটি গবাদিপশু ও পাখিকে টিকা প্রদান করা হয়েছে এবং যথাক্রমে ০.১০৪, ০.১০৫ ও ০.১৪ কোটি গবাদি পশু-পাখিকে চিকিৎসা প্রদান করা হয়েছে। খামারির সক্ষমতা বৃদ্ধি, খামার ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন ও খামার সম্প্রসারণে যথাক্রমে ০.০২১, ০.০৩৮ ও ০.০৫৯  লক্ষ খামারীকে প্রশিক্ষণ প্রদানসহ যথাক্রমে  ৪১৪, ৩৯৪ ও ৪৬৫ টি উঠান বৈঠক পরিচালনা করা হয়েছে।  নিরাপদ ও মানসম্মত প্রাণীজ আমিষ উৎপাদনে যথাক্রমে ৬৭৪, ৬৮০ ও ৬৯১ টি খামার/ফিডমিল/হ্যাচারি পরিদশন ২২৯, ১৯৫ ও ৪২০ জন মাংস প্রক্রিয়াজাতকারী প্রশিক্ষণ এবং  ১৪, ১৪ ও ১২টি মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়েছে। জনসংখ্রার প্রায় ২০% প্রত্যক্ষ এবং ৫০% পরোক্ষভাবে প্রাণিসম্পদ খাতের উপর নির্ভরশীল । প্রাণিজ আমিষের প্রধান উৎস মাংস, দুধ ও ডিমের উৎপাদন বিগত তিন বছরে রংপুর জেলায় যথাক্রমে প্রায় ৪.৮২%, ১৪.৫২% ও ১৭.৭৮% বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই বর্তমানে  মাংস, দুধ ও ডিমের  জন প্রতি প্রাপ্যতা বেড়ে যথাক্রমে ২১০গ্রাম/জন/দিন, ২৪৯ এমএল /জন/দিন এবং ১৮২টি ডিম /জন/বছর এ উন্নীত হয়েছে, যা দেশের ক্রমবর্ধমান জনগোষ্ঠীর প্রাণিজ আমিষের চাহিদা মেঠাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। এই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায়   বিগত তিন বছরে জেলা প্মাংরাণিসম্সপদ দপ্তর, রংপুর এর অর্জন সমূহ নিম্নরুপঃ

উৎপাদিত পণ্য ২০২০-২১ ২০২১-২২ ২০২২-২৩
মাংস (লক্ষ মেঃ টন)

২.৪৩
দুধ (লক্ষ মেঃ টন)

২.৮৮
ডিম (কোটি)

৫৭.৭৪